স্কুল পরিচিতি
ন্যাশনাল ইনিশিয়াল স্কুলের পক্ষ থেকে সবাইকে জানাই আন্তরিক অভিনন্দন ও সালাম।শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড।সুশিক্ষিত ব্যক্তিরাই পারে একটি সুস্থ, সুন্দর ও নিরাপদ জাতি, সমাজ- তথা দেশ উপহার দিতে।সুন্দর ও মনোরম প্রকৃতি পরিবেশের মধ্য দিয়ে মনোবিজ্ঞান সম্মত প্রচলিত শিক্ষা ব্যবস্থার ধারাবাহিকতা রক্ষা করে, নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তোলার লক্ষ্যে ন্যাশনাল ইনিশিয়াল স্কুল ১৯৯৭ সালে ১ জানুয়ারি অত্র এলাকার সুধিজনদের সহায়তায় পথচলা শুরু করে।যথার্থ শিক্ষা উপকরণ সমৃদ্ধ ও গতানুগতিক ধারা বজির্ত আমাদের প্রতিষ্ঠানটি সফলতার ২ দশক পেরিয়ে মৌলিক মেধা বিকাশে এবং অভিভাবকবৃন্দের কাঙ্ক্ষিত চাহিদা পূরণে সর্বাত্মক ভূমিকা পালন করে আসছে বাংলা ও ইংরেজি উভয় মাধ্যমেই বিদ্যালয়টি ঢাকার উত্তর বাড্ডায় দুইটি ভবনে তাদের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে প্রতিষ্ঠানটি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের ঢাকা শিক্ষাবোর্ড কর্তৃক অনুমোদন লাভ করেছে।সি সি ক্যামেরা দ্বারা সুনিয়ন্ত্রিত শৃঙখলাপদ্ধতি ও কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থার মাধ্যমে, দক্ষ, অভিজ্ঞ, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক দ্বারা শিক্ষাবোর্ড অনুরূপ সিলেবাসের ভিত্তিতে পাঠদান করা হয়। পাঠদান কার্যক্রমকে যুগোপযোগী করার লক্ষ্যে রয়েছে বিজ্ঞানাগার, কম্পিউটার ল্যাব, লাইব্রেরী। এছাড়া সুবিধাবঞ্চিত গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য থাকে বিশেষ সুবিধা। প্রতি বছর পাবলিক পরীক্ষায় শতভাগ পাশ ও ভালো ফলাফল করার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা বিদ্যালয়ের উত্তোরত্তর সুনাম অর্জন করে চলছে।পরম করুণাময় মহান আল্লাহতায়ালার রহমত কামনার পাশাপাশি সম্মানিত অভিভাবক ও এলাকাবাসির আন্তরিক সহযোগিতা ও পরামর্শ আমরা একান্তভাবে কামনা করি।
অর্জন
পাবলিক পরীক্ষায় বরাবর শতভাগ পাশ করায় গণপ্রজাতন্ত্রী সরকার কর্তৃক প্রশংসাপত্রের অধিকারী ন্যাশনাল ইনিশিয়াল স্কুল।পাবলিক পরিক্ষায় অর্শ গ্রহণ করে করর্তিতব অর্জনের পাশাপাশি আমাদের ছাত্রছাত্রীরা ট্যাল্যান্টপুলে, সাধারণ বৃত্তি মত ফলাফলও আমাদের উপহার দিয়েছে।
এছাড়াও দেশের অনেক স্বনামধন্য বিদ্যাপিঠে হাজারও প্রতিযোগীর ভিড়ে নিজের নামকে সমুজ্জ্বল করেছে এমন শিক্ষার্থীও রয়েছে অনেক।
উল্লেখযোগ্য অনুষ্ঠানাদি
মিলাদ মাহফিলঃ পরম করুনাময় আল্লাহর গুণগান ও তসবি পাঠসহ দোয়া ও মিলাদ মাহফিল এর মাধ্যমে শুরু করা হয় নতুন বছরের সাংবৎসরিক কাযর্ক্রম।
জাতীয় দিবস উদযাপনঃ বছরের বিভন্ন জাতিয় দিবস যথাযথভাবে উদযাপন করার লক্ষে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এর মাধ্যমে শিক্ষাথীরা দিবসগুলোর তাতপয স ম্পকে ধারনা পেয়ে থাকে।
পুরস্কারঃ পুরস্কার প্রাপ্তির তীব্র আকাঙ্খা শিক্ষার্থীদের মেন হিল্লোল জোগায়। কৃতিত্বের ভিত্তিতে পুরস্কার প্রদান করা হয়ে থাকে